বাংলাদেশে ১৬ বছরে বৈধ-সুষ্ঠু নির্বাচন হয়নি

বাংলাদেশে ১৬ বছরে বৈধ-সুষ্ঠু নির্বাচন হয়নি' দাবি অস্ট্রেলিয়ার 

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েল্‌স পার্লামেন্টে উত্থাপিত 'নোটিশ অফ মোশনে' এ বাংলাদেশের গত ১৬ বছরের নির্বাচন প্রসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার গ্রিনস দলের এমপি অ্যাবিগেল সেলিনা বয়েডের মন্তব্য প্রকাশের উল্লেখ করে আপনার প্রশ্নের অংশগুলো মূলত প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির মন্তব্য বিষয়ক। এই মন্তব্যে তিনি একেবারেই বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়ার বৈধতা বা সুষ্ঠুতা নিয়ে নিশ্চিতভাবে জিক্র করেন। এছাড়াও, অস্ট্রেলিয়ার সরকারের দায়িত্ব বেশিরভাগ বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের বৈধতা ও গণতান্ত্রিকতা সংশোধনের দিকে নেওয়া হয়েছে।

এই মন্তব্যে বাংলাদেশের সরকারকে নতুন নির্বাচন প্রস্তাবনা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মানবতাবাদী সংকেত দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও, অস্ট্রেলিয়ার গ্রিনস দলের এমপি অ্যাবিগেল সেলিনা বয়েড এমন মন্তব্য করেছেন যেন তারা বাংলাদেশে সুষ্ঠু এবং বৈধ নির্বাচনের আহ্বান জানানোর মাধ্যমে দেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন।

সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েল্‌স পার্লামেন্টে উত্থাপিত 'নোটিশ অফ মোশনে'তে অ্যাবিগেল সেলিনা বয়েডের মন্তব্য উল্লেখ করে তার কার্যালয়ের পলিসি এন্ড পার্লামেন্টারি এডভাইজার পেরিজ কামু প্রেরিত ভিডিওতে এমপিকে বলতে শোনা যায়।

এই মন্তব্যে একটি স্পষ্ট মন্তব্য হল বাংলাদেশে গত ১৬ বছরে কোনো বৈধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়নি, যার উল্লেখ করে অ্যাবিগেল সেলিনা বয়েডের মন্তব্যে। তার মধ্যে বাংলাদেশের সাধ

ার্থ নির্বাচনের বৈধতা এবং সুষ্ঠতা নিয়ে আশংকা প্রকাশ করা হয়েছে, যা অস্ট্রেলিয়ার নোটিশ অফ মোশনে উল্লেখ করা হয়েছে। তার পরে বাংলাদেশের সরকারকে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের আহ্বান জানানোর মতো পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও, মন্তব্যে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক নির্বাচনের অগণতান্ত্রিক পদ্ধতির সুস্থতা বিষয়ক আত্মসমর্থনের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতির কমতা, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও আইন শৃঙ্খলা সম্পর্কে বিশেষ উত্তরাধিকার দেওয়া হয়েছে। আগামীতে অস্ট্রেলিয়ার সরকারের বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের বৈধতা ও গণতান্ত্রিকতা সংশোধনে সাহায্য প্রদানের প্রত্যাশা করা হয়েছে।

অ্যাবিগেল বয়েডের এমপি অফিসের কার্যালয় থেকে প্রেরিত মন্তব্যে এমপি সেলিনা বয়েড এমন মন্তব্য করেছেন যেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা পোস্ট করেছেন। এই মন্তব্যে তিনি 'ডেমোক্রেসি নাউ ফর বাংলাদেশ' নামক স্লোগান যুক্ত করেছেন।

এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের সাম্প্রতিক নির্বাচন প্রক্রিয়ার সত্যিকারের বৈধতা ও গণতান্ত্রিকতা নিয়ে একটি নিখরচা প্রতিক্রিয়া হিসেবে মনে করা যেতে পারে। এছাড়াও, এই মন্তব্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের গম্ভীরভাবে মন্তব্য করা এক আলোচনা বিষয়।