রমজানে মসজিদের ধ্বংসস্তুপে নামাজ আদায় করছেন গাজাবাসী

 গত সোমবার, ইসরাইলি বিমান হামলার ধোঁয়া দেখা গিয়েছে গাজার একটি মসজিদের ধ্বংসাবশেষের মধ্যে। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত অনেক দুঃখজনক ও হতাশাব্যঞ্জক অবস্থা উদ্ভাবন হয়েছে। বিশেষভাবে রমজানের প্রথম দিনে এই ঘটনা ঘটে তার প্রত্যাশিত শান্তি এবং উত্সবের মাধ্যমে। প্রায় ছয় দশক মানুষ এই ঘটনা ধ্বংসাবশেষের মধ্যে মৃত্যুর মুখে আছেন। এই মধ্যে অনেকের পরিবার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি বাজারে দেখা যায়, কিন্তু তারা সেগুলি কিনতে অক্ষম। এই অপরিহার্য অবস্থায় বাস্তুচ্যুতদের জন্য জনাকীর্ণ শিবিরে বাধ্য হয়ে বসবাসকারিদের খাদ্য ঘাটতি ও অস্বাস্থ্য্যকর অন্ধকারাচ্ছন্ন জীবনযাত্রার বাস্তবতা পবিত্র মাসের উৎসবের মেজাজকে ম্লান করে দিয়েছে।


পরিসংখ্যান অনুযায়ী, হামাসের অভিযানে প্রায় ১ হাজার ১৬০ জন নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক। আর, হামাস পরিচালিত অঞ্চলের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুসারে, হামাসকে নির্মূল করার লক্ষ্যে ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক অবিরাম হামলায় অন্তত ৩১ হাজার ১১২ জন নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

এই পরিস্থিতি অনেকের উপর দুঃখ ও হতাশা সৃষ্টি করেছে। মনে হচ্ছে, প্রতিবছর রমজানের প্রারম্ভিক দিনে একটি সান্ত্বনা এবং আনন্দের মাধ্যমে মানুষকে উৎসাহিত করা উচিত। তবে, এই বছর এই উত্সবের মাধ্যমে ব্যক্তিগত বা সামাজিক সুযোগ অনুভব করা যেতে পারেনি। তাই, অনেকের মধ্যে দুঃখ ও হতাশা প্রাধান্য পেয়েছে।

এই অবস্থার মধ্যে বাস্তুচ্যুতদের জন্য জনাকীর্ণ শিবিরে বাধ্য হয়ে বসবাসকারিদের খাদ্য ঘাটতি ও অস্বাস্থ্য্যকর অন্ধকারাচ্ছন্ন জীবনযাত্রার বাস্তবতা পবিত্র মাসের উৎসবের মেজাজকে ম্লান করে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সামাজিক সহিত কেউ অনুভব করতে পারেন না এমন অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।

সাধারণত, রমজানের প্রারম্ভিক দিনে উত্সাহ ও উৎসবের মাধ্যমে মানুষকে উৎসাহিত করা হয়। এই বছর এই উত্সবের মাধ্যমে ব্যক্তিগত বা সামাজিক সুযোগ অনুভব করা যেতে পারেনি। তাই, অনেকের মধ্যে দুঃখ ও হতাশা প্রাধান্য পেয়েছে।

No comments

Powered by Blogger.